সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ জানুয়ারি ২০২৩
পুরাতন মালামাল ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র স্থাপন এবং সচল করেছে ডিপিডিসি
প্রকাশন তারিখ
: 2023-01-09

ডিপিডিসি'র সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহোদয়ের নিকনির্দেশনায় কামরাঙ্গীরচর-২ (কুড়ারঘাট) ০৩/১১ কেভি ২x ১০/১৪ এমভিএ উপকেন্দ্রটি স্থাপন এবং সচল করা সম্ভব হয়েছে। নিজস্ব প্রকৌশলীদের মাধ্যমে পুরাতন ব্যবহৃত মালামাল ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় মেরামত কাজ সম্পন্ন করে বর্ণিত উপকেন্দ্রটি ডিপিডিসি'র প্রকৌশলীরাই নির্মাণ করেন। ডিপিডিসি'র আওতাধীন বিভিন্ন উপকেন্দ্র হতে উদ্ধারকৃত মালামালের মাধ্যমে নির্মিত বর্ণিত উপকেন্দ্র চালুর ফলে ১১ কেভি লেভেলে প্রায় ১৪ মেগাওয়াট অতিরিক্ত লোড সরবরাহ করা যাবে।
কামরাঙ্গীরচর এলাকায় প্রায় ৮৪,০০০ (চুরাশি হাজার) ক্ষুদ্র বাণিজ্যিক ও আবাসিক গ্রাহক রয়েছে এবং বর্তমানে উক্ত এলাকার বিদ্যুৎ চাহিদা প্রায় ৮০ মেগাওয়াট। যাদের বিদ্যুৎ চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আসন্ন গ্রীষ্ম মৌসুমে বিদ্যমান উপকেন্দ্রের মাধ্যমে উক্ত এলাকায় চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে না। যার ফলে লোডশেডিয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। বর্ণিত কামরাঙ্গীরচর-২ (কুড়ারঘাট) ৩৩/১১ কেভি ২x ১০/১৪ এমভিএ উপকেন্দ্রটি ডিপিডিসি'র নিজস্ব কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে জরুরী ভিত্তিতে নির্মাণের ফলে আগামী গ্রীষ্ম মৌসুমে কামরাঙ্গীরচর এলাকায় সম্মানিত গ্রাহকগণকে লোডশেডিং মুক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
নতুন স্থাপনযুক্ত কামরাঙ্গীরচর-২ ৩৩/১১:কেভি
২x ১০/১৪ এমভিএ উপকেন্দ্রটি যদি নতুন মালামাল ব্যবহারের মাধ্যমে নির্মাণ করা হত সেক্ষেত্রে খরচ হত আনুমানিক ঢাকা ১২,০৩,৪৪,০০০.০০ (টাকা বার কোটি তিন লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার)। অপরদিকে ডিপিডিসির পুরাতন মালামাল ব্যবহারের কারণে উপকেন্দ্রটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে টাকা ৭৭,৫০,০০০.০০ (টাকা সাতাত্তর লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) মাত্র।
ডিপিডিসি কল সেন্টার

সম্ভাব্য লোডশেডিং/ইমার্জেন্সি মেইনটেন্যান্স বিজ্ঞপ্তি
সর্বশেষ ভেন্ডিং টোকেন (কিপ্যাড মিটার)
ব্যবস্থাপনা পরিচালক

প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডিপিডিসি
অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ড

মুজিব শতবর্ষে শতভাগ বিদ্যুৎ

ডিপিডিসি ওয়েবমেইল

ইনোভেশন কর্নার
সামাজিক যোগাযোগ